ভূমিধস্যদের কবলে প্রায় ধ্বংসের পথে উদনা-ছড়া - কালের বার্তা

ভূমিধস্যদের কবলে প্রায় ধ্বংসের পথে উদনা-ছড়া

লেখক: প্রতিবেদক ঢাকা
প্রকাশ: মে ৯, ২০২৫

 

স্টাফ-রিপোট-ঢাকা

ভূমিধস্যদের কবলে প্রায় ধ্বংসের পথে উদনা-ছড়া। ৪ নং সিন্দুরখাঁন ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতামো:ওয়াসিম আহমেদ বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আওয়ামী লীগের কৃষি মন্ত্রী আব্দুস শহীদ ও বানু লাল এর ছত্রছায়ায় সিন্দুরখান ইউনিয়ন উদনা ছড়া হতে অবৈধভাবে বালু তুলে হাওর বানিয়ে ফেলেছে। তার ভয়ে তখনো কেউ মুখ খুলতে পারেনি এখনো তার একক রাজত্ব চলছে সিন্দুরখান ইউনিয়নে উদনা ছড়ায় ।

প্রতিদিন বিভিন্ন সময় তার বালুর ঘাট হতে প্রায় ১৫-২০ গাড়ি অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করে উপার্জন করছে কোটি কোটি টাকা। সেই ওয়াসিম কতটা ক্ষমতাধর হলে শ্রীমঙ্গলের পুলিশ এসে অনেক সময় তাকে বাধা দেয় কিন্তু সে কিছুদিন বন্দ রেখে, অবৈধভাবে আবার বালু উত্তোলন করা শুরু করেছেন আর সেই বালু রাতে আধারে ড্রাম টাকে করে বিক্রি করেছে স্বেচ্ছাসেবকলীগ কর্মী ওয়াসিম আহমেদ বিগত দিনে অবৈধ বালু উত্তোলনের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ থানায় এসেছে কিন্তু ক্ষমতার দাপটের কারণে তার কোন শাস্তি হয়নি। শুধু তাই নয় বালু উত্তোলন করে গ্রামের অনেক বাড়ির উদনা ছড়ার পাশে থাকার কারণে অনেক ক্ষয় ক্ষতি হচ্ছে বাড়িঘর ভেঙ্গে নিয়ে যাচ্ছে তারপরও তার অবৈধ বালু ব্যবসা বন্ধ হচ্ছে না। অবৈধ বালু উত্তোলনের কারণে প্রতিবাদ করা অনেক মানুষের সাথে সে ঝগড়ায় লিপ্ত হয়। কিন্তু স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা ওয়াসিম তাহার অবৈধ ভালো উত্তোলন বন্ধ করছেন না।

সে আওয়ামী লীগ থাকাকালীন যেভাবে দাপট দেখিয়ে অবৈধ বালু উত্তোলন করেছে এখনো সেই এই ভাবেই বালো উত্তোলন করছে।মোঃ ওয়াসিম কার ছায়াতলে থেকে এখনো প্রতিনিয়ত অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা উপার্জন করে বর্তমান সরকার ও বিএনপির ক্ষতি করার জন্য খরচ করছে। আর তার এসব অন্যায় কাজে সহযোগিতা করছে বিএনপির নামধারী অনেক নেতা, খুব শীঘ্রই তাদেরও মুখোশ উন্মোচন করা হবে। অথচ এতো অন্যায় অত্যাচার করা আওয়ামী লীগের এই সন্ত্রাসী যেখানে জেলে থাকার কথা সেখানে সে সবচেয়ে ক্ষমতা খাটিয়ে অবৈধ বালু উত্তোলন সহ নানা অনিয়ম করে যাচ্ছে। প্রশাসনের নাকের ডগায় ঘুরে বেড়াচ্ছে।

সাধারণ মানুষের প্রশ্ন ওয়াসিমের লাঠির জোর কোথায়। আর কাদের প্রভাবে এখনো সে অবৈধ বালু উত্তোলন এবং বিভিন্ন অসামাজিক কর্মকান্ডে লিপ্ত থেকেও বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে খারিজ্জমা গ্রামে বাসের হাকুম থেকে প্রায় ৫০০ গজ সামনে হাতের ডানে এবং বামে ওয়াসিমের দুটি অবৈধ বালুর ঘাট রয়েছে সে রাতের আঁধারে লাইট জ্বালিয়ে অবৈধভাবে বাল উত্তোলন করে এবং রাতেই গাড়ি এনে সেই অবৈধ বালু গুলো বিক্রি করে দেয়। আরো জানা গেছে সে গাংদার গ্রামের জাহাঙ্গীর মিয়ার বাড়ির পিছনে প্রতিদিন ২০/ ২৫ জন লোক লাগিয়ে প্রতিদিন রাত্রে হাজার হাজার ফুট বালু অবৈধভাবে উত্তোলন করছে ওয়াসিম মিয়া এখনো তা অব্যাহত রয়েছে। এই স্বেচ্ছাসেবকলীগর সন্ত্রাসী ওয়াসিমকে দ্রুত গ্রেফতার করা না হলে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।

পাশাপাশি তার সাথে জড়িত থাকায় অনেকের নাম এবং ছবি প্রকাশ করা হবে।